
শহরের নতুন ট্রেন্ড পালস অক্সিমিটার। অনেকটা জামা-কাপড় শুকাতে দেওয়ার ক্লিপের মতো দেখতে। একপ্রান্ত টিপে ধরে হাঁ-মুখে হাতের আঙুল ঢুকিয়ে সুইচ অন করলে শরীরে অক্সিজেন কত আছে তা জানা যায়। সাধারণত হাসপাতালে, বিশেষ করে ক্রিটিক্যাল কেয়ার ইউনিটে এর ব্যবহার হয়।
গুরুতর অসুস্থ রোগীর শরীরে অক্সিজেন কমছে কি না তা জানতে দিনে ৩-৪ বার বা প্রয়োজন মতো পরীক্ষা করে দেখেন সিস্টাররা। জটিল রোগীদের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয় একটু বড় একটা মেশিন। মেশিন লাগাতার অক্সিজেন মাপতে থাকে আর সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নেন চিকিৎসক।
পালস অক্সিমিটার কেন প্রয়োজন?
এই যেমন, করোনাভাইরাসে আক্রান্ত বা উপসর্গ রয়েছে এমন মানুষদের জন্য পালস অক্সিমিটার হতে পারে সাহায্যকারী একটি যন্ত্র। এতে কার হাসপাতালে ভর্তি হতে হবে, কখন ভর্তি হতে হবে, কার অক্সিজেন থেরাপির দরকার এবং কাকে নিবিড় পরিচর্যাকেন্দ্র বা আইসিইউতে নিতে হবে কিংবা ভেন্টিলেশনে রাখতে হবে, তা সহজেই জানা যায় পরীক্ষার মাধ্যমে।
এ ছাড়া নানা কারণে বা অসুখে শ্বাস-প্রশ্বাসে সমস্যা হতে পারে, হৃৎস্পন্দন খুব কম, বেশি বা অনিয়মিত হতে পারে। পালস অক্সিমিটার দিয়ে ঝটপট মেপে নেওয়া যেতে পারে হৃৎস্পন্দন ও শরীরে অক্সিজেনের মাত্রা। সমস্যা বেশি মনে হলে হাসপাতালে বা চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই ভালো।
শরীরে অক্সিজেনের স্বাভাবিক মাত্রা

সাধারণত পালস অক্সিমিটারে ৯৫ থেকে ১০০ শতাংশ অক্সিজেন মাত্রাকে স্বাভাবিক হিসেবে ধরা হয়। এর অর্থাৎ ৯৫ শতাংশের কম হলে চিকিৎসার ভাষায় হাইপোক্সিয়া বলা হয়। শরীরে তখন অক্সিজেনের ঘাটতি দেখা দেয়। তখন শ্বাস নিতে প্রচণ্ড কষ্ট হয়। সঙ্গে মাথাব্যথা, বুকব্যথা, হৃৎস্পন্দন বেড়ে যেতে পারে। স্থায়ী হাইপোক্সিয়া দেহের বিভিন্ন অঙ্গের কার্যক্ষমতা শেষ করে দেয় এবং কোষের মৃত্যু ঘটায়। আর এ জন্যই ভেন্টিলেশনের মাধ্যমে অক্সিজেন দিতে হয়। তবে কিছু কিছু দীর্ঘস্থায়ী ফুসফুসের রোগের ক্ষেত্রে অক্সিজেনের মাত্রা কিছুটা কম ও স্বাভাবিক ধরা হয়ে থাকে।
বাজারে অনেক ধরণের পালস অক্সিমিটার পাওয়া যায় ,আপনাকে ভালো মানের পালস অক্সিমিটার টি কিনতে হবে না হলে ভুল রিডিং আসতে পারে। অনেকেই মনে করেন কয়দিনই বা ব্যাবহার করবো যে কোনো কমদামের একটা হলেই হয়, দয়া করে এসব ধারণা নিয়ে অক্সিমিটার কিনবেন না।
ভালো ফলাফলের জন্য অবশই ভালো মানের অক্সিমিটার লাগবে।
আলিফ সার্জিকালে পাচ্ছেন বিশ্বসেরা মানের পালস অক্সিমিটার। এই অক্সিমিটার আপনি অনলাইনে অর্ডার করতে পারেন অথবা হটলাইন নাম্বারে কল করেও নিতে পারেন।
অনেকেই মনে করেন দেখে কিনবেন তাহলে আলিফ সার্জিক্যালে চলে আসুন।
ঠিকানা:
আলিফ সার্জিক্যাল
পল্ট: সি/৩৫ পূরবী সুপার মার্কেট (২য় তলা)
মেইন রোড,মিরপুর -১১,পল্লবী ,ঢাকা ১২১৬।
আলিফ সার্জিক্যালে পাবেন সকল প্রকার মেডিকেল ইকুপমেন্ট ও সার্জিক্যাল ইনুস্ট্রুমেন্ট পাইকারি মূল্যে। কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বাংলাদেশের যে কোনো জায়গায় সরবারহ কর হয|