পালস অক্সিমিটার
পালস অক্সিমিটার কী, তা তো আমরা অনেকেই জানি। যাঁরা জানেন না, তাঁদের জানিয়ে রাখি, বাড়িতে যাতে নিজেরাই বুঝতে পারেন রক্তে অক্সিজেনের পরিমাণ কত, তার জন্য ছোট ক্লিপের মতো যন্ত্র হল পালস অক্সিমিটার। আঙুলের ডগায়, কানের লতিতে বা পায়ের আঙুলে আটকিয়ে রক্তে অক্সিজেনের মাত্রা জানা যায়।
বাংলাদেশে ভালো মানের পালস অক্সিমিটার কিনতে হলে সরাসরি আলিফ সার্জিক্যাল শো রুমে আসুন বা অনলাইনে অর্ডার করুন।
সঠিক ফলাফল পেতে ভালো মানের অক্সিমিটার ব্যাবহার করুন। বাজারে নিন্ম মানের অক্সিমিটার কম দামে কিনে নিজের স্বাস্থ্য ঝুঁকির মধ্যে রাখবেন না। তাই বিশেষজ্ঞ ডাক্তার গণ পরামর্শ দেন আলীফ সার্জিক্যাল থেকে অক্সিমিটার কিনুন।
যেভাবে পালস অক্সিমিটার দিয়ে অক্সিজেন লেভেল সঠিকভাবে মাপবেন
আমাদের রক্তে অক্সিজেনের পরিমাণ মাপার যন্ত্রের নাম পালস অক্সিমিটার। কোভিড ১৯ মহামারির শুরু থেকেই এই যন্ত্রটির ব্যবহার বেড়েছে কয়েক গুণ। যে-কোনো কোভিড রোগীর শারীরিক অবস্থা নির্ণয়ের জন্য এবং সময়মতো সঠিক চিকিৎসা দেওয়ার জন্য পালস অক্সিমিটারের ভূমিকা অনস্বীকার্য। কিন্তু যে-কোনো যন্ত্রের মতো এটাও সঠিক নিয়মে ব্যবহার না করলে সঠিক রিডিং দেবে না। যা কোভিড রোগীর জন্য বিপদের কারণ হতে পারে। এই কারণেই কীভাবে পালস অক্সিমিটার সঠিকভাবে ব্যবহার করতে হয় তা জেনে নেওয়া জরুরি।
পালস অক্সিমিটার এর দাম বাংলাদেশে
Pulse Oximeter Model | Price in BD |
Jumper 500D | Tk. 1850 |
Jmper 500 OLED | Tk. 2050 |
Yuwell | Tk. 3200 |
Jumper 500E OLED | Tk. 2200 |
Finger Trip Pulse Oximeter | Tk. 1200 |
Pulse Oximeter (Individual) | Tk. 800 |
Younker | Tk. 1400 |
Baby Pulse Oximeter | Tk. 2500 |
Pediatric | Tk.25,000 |
AFK | Tk. 1050 |
পালস অক্সিমিটার ব্যবহারের সঠিক উপায়:
১. আপনার হাতটি যেন রিল্যাক্স, উষ্ণ এবং হৃৎপিণ্ডের ঠিক নিচে থাকে সেটা নিশ্চিত করুন৷
২। পালস অক্সিমিটার আলোর সাহায্যে আমাদের রক্তের অক্সিজেন লেভেল নির্ণয় করে। তাই সরাসরি আলো পড়ে এমন কোথাও পালস অক্সিমিটার ব্যবহার করলে সঠিক রিডিং নাও দিতে পারে।
২. আপনি হাতের যে আঙুলে পরীক্ষাটি করতে চান, সেই হাতের আঙুলের নখে যদি নেইল পলিশ লাগানো থাকে তাহলে ‘নেইলপলিশ রিমুভার’ দিয়ে সেটা উঠিয়ে ফেলুন৷
৩. আপনি যে কোম্পানির ডিভাইস কিনবেন, ডিভাইসের সাথেই একটি নির্দেশিকা পাবেন৷ যন্ত্র ব্যবহারের আগে নির্দেশিকা দেখে নিন।
৪. একটি স্থির রিডিং পাওয়ার জন্য কমপক্ষে ২ মিনিট অপেক্ষা করুন৷
৫. আপনার পাওয়া রিডিংকে প্রতিনিয়ত সময় ও তারিখসহ কোনো কাগজ বা অন্য কোথাও টুকে রাখুন যেন আপনার পাওয়া রিডিংগুলো দেখে ডাক্তার তার পরবর্তী সিদ্ধান্ত নিতে পারেন৷
রিডিং ৮৯% এর নিচে চলে গেলে সেটা আপনার হৃৎপিণ্ড কিংবা ফুসফুসের কোনো অসুস্থতাকে নির্দেশ করতে পারে৷ প্রতিনিয়ত ৮৯% এর নিচে রিডিং পাওয়া একটি সম্ভাব্য স্বাস্থ্যঝুঁকি । তাই এই অবস্থায় ডাক্তারের সহায়তা নেওয়া জরুরি৷
যে বিষয়গুলো আপনার যথাযথ রিডিং পাওয়াকে বাঁধাগ্রস্থ করতে পারে:
১. নেইলপলিশ
২. সরাসরি আসা তীব্র আলো
২. অপরিষ্কার নখ
৩. সিগারেটের ব্যবহার
৫. ত্বকের ঘণত্ব।
৬. ত্বকের তাপমাত্রা ।
৮. দেহে সংবহনরত রক্তের গতি কম থাকলে৷
Reviews
There are no reviews yet.